1. admin@khaborerbisso24.com : admin :
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
অবশেষে ভাইরাল হওয়া ছবিটি সম্পর্কে যা যা জানা গেল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করাই সর্বপ্রথম সংষ্কারঃ ববি হাজ্জাজ সন্ত্রাসী কবির-মুসার অন্যতম দুই সহযোগী’কে গ্রেফতার করছে পুলিশ বিশ্বব্যাপী বিপন্ন গাজাবাসীর শান্তিপূর্ণ হরতাল পালনের আহ্বানের সাথে আল্লামা ইমাম হায়াতের একাত্মতা প্রকাশ চাঁদপুর-৫ আসনে আনোয়ার হোসেন খোকন সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন আহত জাকিরকে দেখতে হাসপাতালে ব্যারিস্টার সায়েম ভারতে সদ্য পাশকৃত ওয়াকফ বিল মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা এনডিপির ‘স্বাধীনতা কনসার্ট’-এর ঢাকা টিম’র বৈঠক অনুষ্ঠিত ককটেল রবিন ও সন্ত্রাসী চুন্নুকে গ্রেফতারে দাবিতে জুতা ও ঝাড়ু মিছিল

পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন সাহাবুদ্দিন চুপ্পু

  • Update Time : রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ৬০ Time View

রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য সাবেক জেলা দায়রা জজ ও দুদকের সাবেক কমিশনার সাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে মনোনয়ন দিয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ।

রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নির্বাচন কমিশনে দলীয় প্রার্থী হিসেবে সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর নাম দাখিল করেন।

এর আগে শনিবার রাতে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া এক বিবৃতিতে জানান, রোববার সকালে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে (সিইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে।

রোববার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। এদিন বিকেল ৪টার মধ্যে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) মনোনয়নপত্র দাখিল করতে হবে।

সোমবার সকাল ১০টা থেকে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই হবে। পরদিন বিকেল ৪টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা যাবে।

এরপর আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ কমপ্লেক্সে দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকার কারণে এ দলের পক্ষ থেকে যাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে, তিনিই একক প্রার্থী হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন।

গত ৭ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের সভা থেকে রাষ্ট্রপতি পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী চূড়ান্ত করতে দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। সংসদের বিরোধী দল এ নির্বাচনে প্রার্থী দিচ্ছে না।

সংবিধানের ১২তম সংশোধনীর মাধ্যমে দেশে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা চালু হওয়ার পর শুধু ১৯৯১ সালেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বা ভোট গ্রহণ করা হয়। ওই সময় সংসদে ক্ষমতাসীন বিএনপির সংসদ সদস্য ছিলেন ১৪০ জন। অন্য সংসদ সদস্যরা ছিলেন আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও অন্য সাতটি দলের। সে কারণে ভোট গ্রহণ করার প্রয়োজন হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করার প্রয়োজন হয়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 BDiT.com.bd
Theme Customized By bdit.com.bd