খেলাপি ঋণ ও রিজার্ভ ধরে রাখার লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ। এর কারণ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছে জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক। আজ বুধবার আইএমএফের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক হয়।
এসময় ঋণের শর্ত অনুযায়ী যেসব সংস্কার কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে সে বিষয়ে তাদেরকে অবহিত করা হয়েছে। আর যেসব শর্ত পূরণ করতে পারেনি তার কারণ ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
এখন ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির বিষয়ে আইএমএফ সিদ্ধান্ত নেবে, তবে ঋণ পাওয়ার বিষয়ে আশাবাদী কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যেসব শর্ত পূরণ করতে পারেনি তার যৌক্তিক কারণ আছে, মিশনের সামনে সে বিষয়গুলো তুলে ধরা হবে।
আইএমএফ চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি ডলার ঋণপ্রস্তাব অনুমোদন করে। এর তিন দিন পর প্রথম কিস্তিতে ছাড় করে ৪৭ কোটি ৬২ লাখ ৭০ হাজার ডলার। আগামী নভেম্বরে দ্বিতীয় কিস্তির প্রায় ৭০ কোটি ডলার ছাড় করার কথা রয়েছে। ২০২৬ সাল পর্যন্ত সাড়ে তিন বছরে মোট সাত কিস্তিতে পুরো অর্থ দেওয়ার কথা আইএমএফের। এই ঋণ নিতে ছোট-বড় ৩৮টি শর্ত পূরণ করতে হবে বাংলাদেশকে।
Leave a Reply