নিজস্ব প্রতিবেদক : ইফতার আরবি ‘ফুতুর’ শব্দ থেকে উদ্ভূত। ‘ফুতুর’-এর অর্থ নাশতা করা বা হালকা খাবার খাওয়া। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় সূর্য অস্তমিত হওয়ার পর রোজা সমাপ্তির জন্য পানাহার করাকে ইফতার বলা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আজ, রাজধানী উত্তরায় আজিমপুর কাঁচাবাঁচার মোড়ে অবস্থিত দক্ষিণখান থানার উদ্যোগে ইফতার বিতরণ করা হয় । অসহায় দুঃস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্যই এই প্রয়াস ছিল দক্ষিনখান থানার ।
দীর্ঘ লম্বা সময় ধরে অপেক্ষা করে ওসি সিদ্দিকুর রহমান দক্ষিনখান থানার অসহায় ও দরিদ্রদের মধ্যে নিজ হাতে ইফতার বিতরণ করেন , একই থানার অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দু উপস্থিত ছিলেন।
এই বিষয়ে মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান ওসি দক্ষিনখান থানা বলেন, আমিও আমার থানার সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ একত্রিত হয়ে থানা আওতাধীন এলাকার বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন অসহায় ও দরিদ্র মানুষের মধ্যে নিয়মিত ভাবে ইফতার বিতরণ করে যাচ্ছি এবং এই কার্যক্রম নিয়মিত পরিচালিত হইবে। আমার ডিসি মহোদয় এই বিষয়ে প্রচন্ড আন্তরিক হওয়ায় আমরা উৎফুল্ল ও উৎসবের মধ্যে দিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছি।
উল্লেখ্য ইফতার একটি মহান ইবাদত তা নিজে খাওয়ার মাধ্যমে হোক কিংবা অন্যকে খাওয়ানোর মাধ্যমে হোক। ইফতারের পূর্বমুহূর্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল (সা.) বলেছেন- ‘রোজাদারের জন্য দুইটি আনন্দঘন মুহূর্ত রয়েছে।
একটি হলো ইফতারের সময় (এ সময় যেকোনো নেক দোয়া কবুল করা হয়)। অন্যটি হলো (কেয়ামতের দিবসে) নিজপ্রভুর সঙ্গে সাক্ষাতের সময়।
Leave a Reply